বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৬

নিজেকে দেখার মত ভালো কোন আয়না নেই।


নিজেকে দেখার মত ভালো কোন আয়না নেই।
ছিল একটি, যা কিনা ভেঙ্গে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে গেছে!
চূর্ণ হওয়া গুটি কয়েক টুকরা দিয়ে আবারও,
নিজেকে নতুন করে দেখার স্বপ্ন বুনেছিলাম।
তার মধ্যে আরও একটি টুকরা বিচূর্ণ হয়ে যায়!
অত:পর আমি চূর্ণ হওয়া অপর একটি টুকরা বেছে নিলাম।
আবারও শুরু হলো নতুন করে নিজেকে দেখা।
দেখতেও ভালোই লাগতো, খুব আনন্দও হতো মনে মনে।
একবারের জন্যও মনে হয়নি আয়নাটি ভাঙ্গা।
কিছু দিন পড়ে কেমন যেন ঝাপসা ঝাপসা লাগে!
অবাক ব্যপার! এমন ঝাপসা ঝাপসা লাগে কেন?
পরে কোন এক সময় বুঝতে পারলাম যে,
আয়নাটি যে কৈশরের! কৈশর কাটিয়ে কখন যে,
যৌবনে পা রেখেছি মনে নেই।
এখনতো যৌবনেরও অনেকটা সময় পার করেছি,
এর পরই বুঝতে পারলাম অনেক কিছু,
এই ভাঙ্গা আর পুরানো আয়নাতে যে.
নিজেকে এর বেশী পরিষ্কার দেখা যাবে না।
মেনে নিতেই হবে কঠিন এই বাস্তবতা কে,
তবুয় মাঝে মাঝে ভুল করে ফেলি!
ভাঙ্গা আর ঝাপসা আয়নাতে নিজেকে খুঁজি।
আবার মনে পড়ে যায়, কোন লাভ নেই এতে।
ঘুমিয়ে থাকা বিবেক বলে দেয় তখন,
আমায় বার বার কেন বিরক্ত করিস?
এর চেয়ে ভালো আর দেখতে পাবিনা,
এটি নিয়েই সন্তুষ্ট থাক, এর বেশী আশা করিস না।

রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

গল্পগুলো নিঃশ্বাসের পরোয়া করে না__


শুধু চোখের পলকদেয়া বন্ধ হয়ে গেলেই
কী আমার অনুভূতিগুলো নষ্ট হয়ে যাবে___
মুছে যাবে জীবনের সাথে মিশে থাকা
প্রতিটা মুহূর্ত_________
আশেপাশের মানুষগুলোর কাছে কী আমার
কোন অস্তিত্ব থাকবে না_______
তাদের সাথে কাটানো প্রতিটা মুহূর্তই কি
শেষ হয়ে যাবে আমার নিঃশ্বাসের সাথে_____
জানিনা!হয়তো জানতেও চাই না!
 এ পৃথিবীতে একটা মানুষের কথা
কেইবা মনে রাখে______
তবুও প্রতিটা মানুষ একটা গল্প লিখতে চায়
একটি সাধারণ মানুষের অসাধারণ গল্প______
এ গল্প ঠাই পায় না কোন বইয়ের পাতায় বা
কারো কবিতার খাতায়_______
স্বর্ণদ্বারে রুদ্ধ মানব মনের মনিকোঠায় লেখা
এ গল্পগুলো নিঃশ্বাসের পরোয়া করে না_____
নিঃশ্বাসটা হয়তো বন্ধ হতে পারে!কিন্তু
অনুভূতিগুলোর কখনো মৃত্যু হয় না_____
একটি অলিখিত গল্পও তেমনি কখনো শেষ হয় না____
অসমাপ্ত গল্পগুলোর উপসংহার লেখা হয় না কখনোই!
সময়ের গন্ডি পেরিয়ে এরা বেচে থাকে অনন্তকাল____
আর একটি কবিতা!তুচ্ছ এ কবিতার শক্তি নেই
সে গল্পকে তুলে ধরার___

মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬

কিছু শব্দের নিবাসে


অসীম শূণ্যতার মাঝে তোমার অস্তিত্ব খুঁজতে খুঁজতে বড্ড ক্লান্ত আমি।সমস্ত শক্তি দিয়ে কষ্টের পর্দা সরিয়ে আর উঁকি দেয়না  আলো. আড়ালে ছিলাম  আজো আড়ালে আছি
জানি না তো আমি  কোন পথ খুঁজি
আমি এখন! নিয়ম করে ইচ্ছে মৃত্যু চাই
থমকে আছে অর্থহীন. এই বাঁচতে চাওয়া
বুকের মধ্যে কার যেন আওয়াজ শুনতে পাই
তাই চেনা পথ ধরে আমার হেঁটে যাওয়া

সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৬

ঘরের ভিতর না থাকে ঘুম না থাকে স্বপ্ন


আমার অস্থিরতা আমাকে যাযাবর বানিয়েছে!
যাযাবর দের বসত ঘর থাকে আকাশে!
ঘরের ভিতর না থাকে ঘুম না থাকে স্বপ্ন!
ভালবাসা আর অভিমান মিনিট আর ঘণ্টার কাটার মত
মাঝেমাঝে এক হয়ে আবার যাযাবর হয়ে যায়।
কি হবে মাটিতে ঘর বানিয়ে, আকাশকে আড়াল করে!
স্বপ্ন দেখবার দূরবীন খুঁজতে গেলে ঘর ভাংগে!
বুকে লুকিয়ে রাখতে রাখতে দূরবীনের কাচ ঝাপসা হয়ে যায়।
বুকের জানলা খুলে যাযাবর মানুষকে ডাকতে হয় মাঝেমাঝে!
মাঝেমাঝে যাযাবর ও খোলা জানালায় উকি দেয়!
বড় লোভ জাগে পরিপাটী বিছানার দিকে তাকিয়ে
স্বপ্ন দেখার দূরবীনে চোখ রেখে বলি -
আমি মৃত্যূর কাছে দাড়িয়ে ও অস্থির।।

রবিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৬

ঠিকানাটা হারিয়ে ফেলেছি

ঠিকানাটা হারিয়ে ফেলেছি চাহিদার ভীড়ে।এলোমেলো চাহিদা গুলো বড়ো নিষ্ঠুর। নির্মম হাওয়ার বেগে অনেক দূরে নিয়ে যায় অজান্তে। অনেক দূরে চলে এসেছি।ফুটপাতে মানুষ ঘুমায় কত শান্তি তে।গরিবের নেশায় অনিবরত বিরতিহীন ভাবে হেটে চলি পূর্ণ প্রহর গোনা রাত্রির শূন্য পথের শেষ যাত্রী মনে হয় আমি। নির্জনতায় ছায়ার ভীড় নিঃশব্দ পায়ে এগিয়ে চলেছে সাথে একাকিত্বের শূন্যতায় উজাড় হয়ে যাবো। উঁচু নীচু পথে জীবনের কত হোঁচট নিস্তব্ধতায় রক্ত ঝড়িয়ে মিশে গেছে ধুলোয়। নিরাশ্রয় হয়ে একাকিত্বের শূন্যেতায় জীবনের সত্তা নিয়ে কি হবে। স্বপ্নের অনুভূতি গুলো ভাষা হীন হয়েছে। দিশাহীন উপেক্ষীত মনে হয় সব। বাস্তবতার অন্ধকার গুহায় ঝিমুতে ঝিমুতে ঘুম-পাগল স্মৃতিগুলো একসময় চিরদিনের জন্য ঘুমপুরীর বাসিন্দা হয়ে যায়

বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬

একটি মেয়েকে জন্মের পর থেকে ত্যাগ করতে হয়। ত্যাগ করতে হয় তার ইচ্ছে গুলো


মেয়েদের আমরা যতই আবেগী বলি দুর্বল বলি না কেন তাদের কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা সত্যি অসাধারণ।
মেয়েরা হয়তো ছোট্ট কিছু হলেই উহ আহ.. করে কিংবা ইনজেকশনের সূচ ফোটানোর মত ক্ষুদ্র আঘাতও তারা ভয় পায়। কিন্তু তারাই আবার প্রয়োজনে ডেলিভারির মত কয়েকশগুণ কষ্টও সহ্য করতে পারে! পারে প্রয়োজনে প্রিয়জনের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করে দিতে। সারাদিন কষ্ট করে রান্নাবান্না করে স্বামী সন্তানের ক্ষুধা দূর করার মধ্যেই তারা শান্তি খুঁজে পায়, সারাদিনের কষ্টের কথা ভুলে যায়। সেটা আপনি আপনার মা'র দিকে তাকালেই খুব ভালোভাবে বুঝতে পাড়বেন।।
একটি মেয়েকে জন্মের পর থেকে ত্যাগ করতে হয়। ত্যাগ করতে হয় তার ইচ্ছে গুলো..মনের অনুভূতি গুলো। ত্যাগ করতে হয় বয়ফ্রেন্ডকে। পিতার ঘর ত্যাগ করতে হয়। বিয়ের পর ত্যাগ করতে হয় তার নাম। সন্তান লাভের পর ত্যাগ করতে হয় তার রাতের ঘুম...খাওয়া -দাওয়া।
.
অসীম ধৈর্য ত্যাগ কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা! আপনজনদের খুশী রাখার জন্য নিজের সবকিছুকে বিসর্জন দেয়ার ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা একমাত্র মেয়েদের কেই দিয়েছেন। তাই মেয়েদের বুঝতে শিখুন। তাদের সাথে কখনো খারাপ ব্যাবহার করবেন না...Cz Every girl wants respect..আর আপনি যদি তাকে সম্মান দিতে না পারেন তাহলে অন্তত অসম্মান করবেন না।
.
মেয়েদের মন খুব নরম। সেই নরম মনে কখনো আঘাত করোনা.. কখনো কষ্ট দিয়ো না। শুধু তাকে আপন করে একটু ভালবাসা দিয়ে দেখো.......... সমস্ত পৃথিবীর সাথে লড়াই করবে শুধুই তোমারই জন্য।
.
মেয়েরা সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টি একটি মেয়েই পারে তার অগুছালো প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসার মায়ায় যত্ন করে গুছিয়ে তুলতে।
.
হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন
"ব্যবহার করা কপালের টিপটার আঠা নষ্ট হলেও মেয়েরা সেটা যত্ন করে রেখে দেয়। একজোড়া কানের দুলের একটা হারিয়ে গেলেও অন্যটা ফেলে না। পুরাতন শাড়িটা ভাঙা চুড়িটা.. কাজে লাগবেনা জেনেও তুলে রাখে..কারণ হলো মায়া। মেয়েরা মায়ার টানে ফেলনা জিনিষও ফেলে না। অসংখ্য কষ্ট যন্ত্রণা পেয়েও মেয়েরা মায়ারটানে একটা ভালোবাসা, একটা সম্পর্ক, একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। এই জন্য মেয়েরা মায়াবতী আর মায়াবতীর কোন পুরুষবাচক শব্দ নেই।
পরিশেষে একটা কথাই বলব।
আমরা ছেলেরা সত্যি খুব lucky...
একজন নারীকে মা হিসেবে পেয়ে
একজন নারীকে বোন হিসেবে পেয়ে)
একজন নারীকে স্ত্রী হিসেবে পেয়ে...

শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৬

বুক চাপড়ানো আর্তনাদ


এই আমার অযাচিত বেঁচে থাকা
বুক চাপড়ানো আর্তনাদ... আদম্য মৃত্য নাচ
এক অদৃশ্য দেওয়ালের মাঝে বন্দি
নিজেকে খুঁজতে গিয়ে নিজের মাঝেই হারিয়ে যাই।
রাতের আঁধার কে দূরে ঠেলে
নিয়ন আলোয় জলত্ব এই শহরের
পুরোটা জুরে তোমাদের বিচরন
চার দেয়ালের মাঝে আমার জমানো কথা
অব্যক্ত আবেগ নিকোটিনের ধোঁয়ায় আত্তহত্যা করে।
দেয়াল ভাঙ্গতে পারি না...... নিরব অস্তিত্ব জানিয়ে যাই।
আমার এই একলার রাজত্বে
এক রাশ বিষন্নতাই সঙ্গি।
কোন একদিন চলে যাবো কেউ জানবে না
ইতিহাসেও আমার অস্তিত্ব থাকবে না
দু ফোটা অশ্রু নিয়ে চোখে
কেউ শেষ বিদায় জানাবে না।
অমরত্ব চাই না
ভালবাসায় একটি প্রহর বাঁচতে চাই।

সেশ প্রহর


জীবনটা নিয়ে ভাবতে ভাবতেই হঠাৎ
একদিন সময় ফুরিয়ে যাবে। হয়তোবা
ফিরে পেতে চাইবো সোনালি সুদিন।
পাবোনা কিছুই তবুও চেয়ে যাবো হয়তো।
দেখা হবেনা সেই হাসিমুখ থাক না কিছু অসমাপ্ত গল্প জীবনের
শেষ প্রহরে অবসরে বসে কল্পনায় না
হয় সম্পূর্ণ করে নেব । হয়তো
তোমাকে নিয়ে অথবা তোমাকে
ছাড়াই ।

বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

তবু তোমায় ভালোবাসার ইচ্ছের প্রয়াণ নেই


তোমাকে ভালোবাসার আদম্ম ইচ্ছে
আজো রক্তের সাথে মিশে আছে
বিশ্বাস করো এখনো মাঝে মাঝেই
স্বপ্নের মাতাল নৃত্য হয় !
অনিন্দ্য পুষ্প পাপড়ির মতোই জন্মেছিলো
আমারও ভালোবাসা !
জানি বিশ্বাস করবে না আজো !
প্রস্ফুটিত হওয়ার আগেই ঝরে গেছের প্রণয়ের ফুল ।
তারপর থেকেই আজ অবধি ইচ্ছের অনাকাঙ্ক্ষিত লালন
দৃষ্টির পরিসীমা থেকে দূরত্ব ভুলে হৃদয়ের খুব কাছেই আপন মনে সাজিয়েছি
জানি বিশ্বাস করবে না আজো
তবু তোমায় ভালোবেসে যাই
লগ্নের শেষ ভাগেই হয়তো আমি
অপ্রাপ্তির কতো হিসেব নিকেশ আর করবো বলো
অবাক্ত কথার মালা যে থেকে গেছে গভীরেই
তবু তোমায় ভালোবাসার ইচ্ছের প্রয়াণ নেই

ব্যাস্ত শহরের কোলাহলে আবেগটা চাপা পড়ে যায়


ঘড়ির কাটাটা সেদিনও ঘুরছিল,আজও ঘুরছে...তুমি চলে গেছো বলে ঘড়ির কাটাটা একটা বারের জন্যেও থেমে যায় নি..সারাদিন ব্যাস্ত শহরের কোলাহলে আবেগটা চাপা পড়ে যায়...কিন্তু মাঝরাতে এসে সময়টা হঠাৎ করেই থেমে যায়..
এমন তো হবার কথা ছিলো না...ব্যস্ত শহরের বৃষ্টিতে তোমার আমার পা ঝুলিয়ে আকাশ দেখার কথা ছিলো....আমাদের বৃষ্টিগুলো আজ আর কেউ দেখে না...শুধু ভোর রাতে জানালার কাচে দু'এক ফোটা কান্নার জল হয়ে ঝুলে থাকে..
গত জোছনায় ভিজেছিলাম শেষ
আজও তার রেশ লেগে আছে ...
আমি বঙ্গ জলে পাঠাই চিঠি
দুঃখ তোমার শত্রু হোক

মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬

দয়ে যতখানি ব্যথা

আমি মৃত্যুর আলিঙ্গন ফেলে আত্মমগ্ন আগুন ললাটের সৌমতায় তোমায় লিখে দিবো এক খানা প্রিয় নাম 
ভালোবাসা অঝর বৃষ্টির।অজশ্র টুপ -টাপ শব্দ
প্রতি মূহুর্তে কিছু মানুষের জীবনের।কিছু শূন্যতা কিছু অপূর্নতা
এবং
কিছু হারানোর ব্যথা। খুব বেশী স্বরন করিয়ে দেয়

সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৬

আপনার বুকের ওপরে চরে বসে আছে আর আপনি ঠিক মতো নিশ্বাস নিতে পারছেন না


অনেকের মুখেই শোণা যায় যে,
তাদের রাতের বেলা ঘুমনোর সময়
বোবায় ধরেছিল। কথাটা শুনলেই কেমন
যেন শরীর ভারি ভারি হয়ে যায়।
মনেহয় যেন সত্যি কোন ভূত এসেছিল
তাদের কাছে। কমবেশি সবাই এই কথা
বা পরিস্থিতির সাথে পরিচিত। ঠিক
কেন এমন হয়? বিজ্ঞানে কি বলে, আসুন
দেখি বিস্তারিত।
রাতে আপনি গভীর ঘুমের মাঝে
আছেন হটাথ করে মাঝরাতে আপনার ঘুম
ভেঙ্গে গেলো আর আপনি দেখছেন
কি যেন একটা বড়সড় জিনিস বা বস্তু
আপনার বুকের ওপরে চরে বসে আছে
আর আপনি ঠিক মতো নিশ্বাস নিতে
পারছেন না, আপনার শরীর যেন পাথর
হয়ে গেছে, এক বিন্দু নড়াচড়া করতে
পারছেন না।
চেষ্টা করছেন চীৎকার দেবার জন্য
কিন্তু সেটিও পারছেন না। এই ধরনের
পরিস্থিতিতে পড়লে যেকেউই অনেক
ভয় পেয়ে যাবে। মনে পরে যাবে যতসব
ভৌতিক কথা বার্তা। কিন্তু বাস্তবে
এটি হবার কারন ভিন্ন।
বিশেষজ্ঞদের মতে বোবায় ধরা বা
স্লিপ প্যারালাইসিস তেমন কিছু না এটি
একটি ইন্দ্রিয় ঘটিত ব্যাপার। আপনি যখন
গভীর ঘুমে থাকেন এবং আপনার শরীর
একপাশ থেকে অন্য পাশে যায় তখন এটি
ঘটে। যখন একটি মানুষকে বোবায় ধরে
তখন একেক জনার একেক ধরনের
অভিজ্ঞতা হয়। কেউ তার ঘরের
ভেতরে ভৌতিক কোনকিছুর উপস্থিতি
টের পায়।
কেউ আবার ভয়ানক কোন জন্তু
জানোয়ারের দেখে। এইগুলা আসলে
সবই মনের ভুল ধরনা আর এই অনুভূতি
শুধুমাত্র ভয়ের কারনে হয়ে থাকে
বাস্তবে কিছু না। আপনি যখন ঘুমের
ঘোরে এক পাশ থেকে অন্য পাশ
ফিরতে যান আপনার মস্তিষ্ক তখন সযাক
হয়ে পরে কিন্তু আপনার শরীর ঘুমের
মধ্যেই থাকে আর ঠিক তখনি এই ধরনের
ঘটনা ঘটে। এতে ভয় পাবার কিছু নেই
এটি একটি স্বাভাবিক ব্যাপার।
ঠিক কেন এমন হয়?
বোবায় ধরা বা স্লিপ প্যরালাইসিসের
বিভিন্ন কারনে হতে পারে। এর মধ্যে
প্রধান কিছু কারন হচ্ছে, সবসময় খুব মানসিক
চাপের ভেতরে থাকা, অপর্যাপ্ত ঘুম,
সারাদিন খুব কঠিন পরিশ্রম করা, ইত্যাদি।
বিশেষজ্ঞদের মতে যখন কেউ ঘুমের
মাঝে এক পাশ থেকে অপর পাশে
ফিরেন তখন এটি হয়। এছাড়া আরও কিছু
কারনে হয় যেমন, কোন দুঃস্বপ্ন দেখে
হটাথ করে ঘুম ভেঙ্গে গেলে, দুশ্চিন্তা
করতে করতে ঘুমিয়ে গেলে, হাত-
পায়ের মাংশে খিঁচ ধরা, বিষণ্ণতা,
ইত্যাদি ঘুম সংক্রান্ত সমস্যা।
স্লিপ প্যরালাইসিসের থেকে বাঁচার
উপায়-
বোবায় ধরা বা স্লিপিং প্যারাইসিস
থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে সচেতন
হতে হবে এবং ঘুমনোর জন্য নিদিষ্ট সময়
মেনে চলতে হবে। মনে রাখবেন
আপনার জন্য দৈনিক ৮ ঘণ্টা ঘুম খুব বেশি
জরুরি।
অযথা রাত জাগার কোন দরকার নেই। আর
রাত্রে ঘুমনোর আগে মোবাইল ফোন
বা ল্যাপটপ ব্যাবহার থেকে বিরত থাকুন
এতে করে আপনার তারাতারি ঘুম
আসবে। যদি পারেন রাত্রে ঘুমনোর
আগে ওযু করে ঘুমতে যাবেন এতে করে
দেখবেন আপনার অনেক ফ্রেস ঘুম হবে।

মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৬


জীবনটা এত সস্তা না,
মানুষ কিন্তু শেষ নিঃশ্বাস নেওয়ার আগেও একটি নিঃশ্বাস নেয়
তবে এটা প্রাপ্তির নিঃশ্বাস.. আর পরেরটা অপ্রাপ্তির!!

সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬

মায়াবি চাদ


মায়াবী চাঁদ
তুই দূরে দূরেই থাক ....
তোর উপর দিয়ে মেঘ যায় ...
বৃষ্টি যায় .আমি দেখি .....
বুঝি তোর মুখের ছায়া মায়া অপ্রাপ্তির বেদনা নিঃসঙ্গতা
মায়াবী চাঁদ
একদিন দেখা হবেই আবার ..জোছনাভরা কোন ক্ষণে
সেদিন জোছনায় কিভাবে নিজেকে লুকাবে

সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬

অশ্রু সিক্ত তোমার স্মৃতি


জীবনের সব রঙিন গল্প,
আজ সেই সেরা গল্পেরা তুচ্ছ. আর
নিস্তব্ধ নিথর হয়ে পড়ে আছে...!
মাঝে মাঝে সেই নিস্তব্ধ সব স্বপ্ন
গুলোআমার মনের গহীনে কষ্টের এক
সীমা
রেখা একেঁ দেয়.

রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

স্বপ্ন বোনা দু'চোখে বিষাক্ত নীল পর্দায় ছেয়ে গেছে তার মধ্যমনি, অাগ্নেয় অশ্রুর লবনাক্ত গুলো ক্ষত বিক্ষত করে দিয়েছে শুকনো মুখের চামড়া গুলি। অামি ঠিক এখন অালোর মাঝে ছায়াহীন ভয়ঙ্কর পিচাশ, অন্ধকারে হেটে যাওয়া কোন নীল কঙ্কাল। তোমার চলে যাওয়ার শেষ পায়ের চিহ্নের ধুলো গুলো তক্তপোশে ছিঁটিয়ে রেখেছি। বিবর্ণ ধুলো গুলো অাজ অামার ভালোবাসার শেষ চিহ্নের সাক্ষী।

শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬

বেঁচে থাকার অধিকার

নিঃশব্দ চরাচরে জেগে থাকা আমার মতো আত্মাগুলো
খুঁজে ফেরে কালের বাঁধনহারা আগামীর রথ
অথবা চলে যায় সুদূরে ফেলে আসা কোনও গহীন ছায়াপথ
যেখানে এখনো ছুটে গিয়ে দিতে চাই নিজেকে বিসর্জন পেলাম শুধু বেঁচে থাকার অধিকার
চাই না আমি এমন জীবন ...
প্রতিনিয়ত মৃত্যু আসে যেখানে বার বার

রবিবার, ২৯ মে, ২০১৬

উদ্দেশ্যহীন বিষন্ন ছায়াতে

কষ্ট নিয়ে বেঁচে আছি ইট ভাটার আগুনের মতো সারারাত জাগা গোপন কষ্ট যার একটা অশ্রু ফোঁটা যে কি ভয়ঙ্কর তা বলে বোঝাতে পারবো না আমার ঘুড়িটার সুতা তোমার হাতে তুলে দিয়েছি অনেক আগেই স্মৃতির পাঁহারায় সুখ গুলো দুহাতে সরিয়ে দিয়ে গেলে..সুখ আজ মৃত আত্মাদের মত ঘুমিযে আছে জীবন নামের কবরে

বুধবার, ২৫ মে, ২০১৬

একটাই দুঃখ বুঝলে না আমার ভালোবাসা

অচেনা আমি দুঃখ ভোলা চেহারা নিয়ে চলতে থাকব নতুন অজানায় আমি ভুলে যাব..বৃষ্টির অজস্র কোলাহলে। ভুলে যাব শেষ রাতে দু’চোখে ভিজে প্রতিটি ফোটার মাঝে ঝরে যাওয়া স্মৃতিগুলোকে অস্তিত্বহীন শূন্যতার মাঝে নিশ্চুপ নীরবতা বড় হাপিয়ে পড়ছি.অতি কষ্টে শূন্যে ভেসে বেড়াচ্ছি ক্যান্সারের কীটগুলো নাকি প্রতি মুহূর্তে বিপুল ক্ষমতা অর্জন করে অতি দ্রুত আমাকে সম্পূর্ণ দখলে নিতে চাচ্ছে মরা দেহটা কাকের দলগুলো ছিন্ন ভিন্ন করে দিয়েছে আজ পৃথিবীর সব সুখগুলো হয়ত ফুলের পাপড়ির মতো ঝরছে তোমার আলোকিত জীবনে আর পৃথিবীর সব কষ্টগুলো বৃষ্টি হয়ে পড়ছে আমার এই অন্ধকার জীবনে তবুও আমি আজীবন দূর থেকেই তোমাকে ভালোবেসে যাব আর নির্জন রজনীতে দু’চোখের জমানো অশ্রু ঝরাব

সোমবার, ২৩ মে, ২০১৬

James

Jedin bondhu chole jabo

দিন শেষে স্মৃতি ছাড়া কিচ্ছু থাকে না

d

নিশ্বাশ দিয়ে,
বিশ্বাশ করার পর.....
যখন বিশ্বাশ,
নিশ্বাশের সাথে বিশ্বাশ ঘাতকতা করে,
তখন প্রতিটি শ্বাশ প্রশ্বাশ ও বিশ পান এর মত লাগে

বুধবার, ১১ মে, ২০১৬

একটি ছোট্ট শব্দের অর্থ খুঁজতে গিয়ে হারিয়ে যাই তার গুরুত্বের গহীনে। আর তা হচ্ছে ‘ভালোবাসা

অনেকদিন ধরেই তোমার সঙ্গে যোগাযোগ নেই দুঃখে আমি বেছে নিয়েছি স্বেচ্ছানির্বাসন... ইচ্ছে করলেই হাত বাড়ালে হয়ত কাউকে পাব...কিন্তু এটা তো সম্ভব নয়। তাই জীবন নামক সমুদ্রে চলার পথে আমি একা নিঃসঙ্গ.. একরোখা আচরণ আমার বুকে যে যন্ত্রণা তৈরি করেছে তা আমাকে দিন দিন শেষ করে দিচ্ছে..হয়ত আমার এ কষ্ট দেখে তুমি হাসছ মনে মনে..আমার দেহসত্তার পুরোপুরি অংশ আজো মাঝরাতে জেগে থাকে বুঝতে পারি মস্তিষ্কের ঘিলু কেমন যেন শীতল থেকে শীতলতর হয়ে আসছে ভয় পাই.কখন জানি জমাট বেঁধে বরফ হয়ে যায়। বুঝি এত সেই না পাওয়ার কষ্টগাথা। বিশ্রী ধরনের এই কষ্টটাকে কেন জানি এখন একদম মেনে নিতে পারি না প্রতিচিকীর্ষায় ভুগি জেগে থাকা রাতগুলো কেন জানি অনেক গহীন হয়ে থাকে..একটা মুহূর্তের জন্য আমি স্থির হতে পারি না। নিকষ অন্ধকারে আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায় অন্ধকার অস্তিত্বের সঙ্গে আমাকে মিশিয়ে ফেলার জন্য নিঃশেষ করে দিয়েছি পরক্ষণে হাউমাউ করে কেঁদেছি

মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০১৬

আমার মনটা পোড়ে সর্বক্ষণ অজানা এক ব্যাথায়

নিঃশব্দ প্রহর গুনি চাঁদ ডোবা রাতের অচেনা আঁধারে
বিস্মৃতির অতল হতে ছুটে আসে দুঃস্বপ্নের ঘুণপোকারা
নিশীথের নিস্তব্ধতায় নির্ঘুম রাতের প্রহরে
রাত জাগা একা চেনা-জানা অনেকের মাঝেও
স্মৃতির আগল খুলে খুঁজে বেড়াই অস্তিত্বের কঙ্কাল
জোছনা বিহীন আকাশে মেঘের ছায়ার মত জেগে থাকে
ঘুমহীন ক্লান্ত দু’চোখ অশরীরি অন্ধকারে
শঙ্খচীল সময়গুলো জাগতিক চৈতন্য ভুলে
উদভ্রান্ত পথিকের মত ছুটে চলে মহাকালের মহাযাত্রায়
কৃষ্ণপক্ষের অন্ধকার থেকে ভেসে আসে স্বপ্নভঙ্গের আর্তনাদ
অপেক্ষার প্রহরে অধরা আকাশ কেবলই 
মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে যায় কদাচিৎ
গভীর নৈঃশব্দে জেগে থাকি, একাকী 
নিদ্রাহীন স্বপ্নের মাঝে পুষ্প ছোঁয়া 
পুষ্পিত মন নিয়ে খুঁজে ফিরি নিজেকে
দুখি জীবনের মাঝে।

শনিবার, ৭ মে, ২০১৬

জীবন আর মৃত্যুর হিসেব গচ্ছিত


জেগে জেগে আকাশের বুকে কান পেতে তোমার শব্দ শুনি। আমি নিঃশ্বাস ফেলতে পারি না, আমি ঘুমাতে পারি না মাঝে মাঝে তোমার ছবি দেখি আজ হয়তো তুমি
সুখের বৃষ্টিতে
আর আমি একাকী কষ্ট গুলো কে
পুড়াই. তুমি আমার জীবনে শ্রেষ্ঠ কিন্তু ছোট্ট
একটি অধ্যায় হয়ে এসেছো?
আমি কি সত্যিই অতিরিক্ত
প্রত্যাশা করে ফেলেছিলাম ভালোবাসার ওজন অনেক বেশি সবকিছু নিয়ন্ত্রন করলেও কষ্ট আর চোখের পানি আজ আমার অনিয়ন্ত্রিত কোন এক সমূদ্র স্নানে যদি আমার নিথর শরীর জোয়ারের তোড়ে তোমাদের মাঝখানে ভেসে উঠে জীবন আর মৃত্যুর হিসেব গচ্ছিত

বৃহস্পতিবার, ৫ মে, ২০১৬

জীবন তো নয় যেন একটা কাঠগড়া শুধু অভিযুক্ত হয়েই থাকলাম


জীবন তো নয়
যেন একটা কাঠগড়া
শুধু অভিযুক্ত হয়েই থাকলাম
অভিযোগ করার অধিকারটুকুও সব কিছু অর্থহীন ভেবে ভেবে যখন সময় কাটে সময় ফুরনোর অপেক্ষায়,
যখন রাতের কোলে শুয়ে শুয়ে শুধুই চোখের কাছে ঝর্নার প্রার্থনা,
যখন অনেক দিনের পর, চেনা ঠিকানা টা বড়ই অচেনা মনে হয়,
পরিচিত মুখ গুলো থেকে ধেয়ে আসা প্রশ্ন গুলো যখন অবাঞ্ছিত লাগে,
যখন খুব আপন কাউকেও ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করেনা,
দূরত্ব টাকেই মনে হয় এক পরম আশ্রয়,
প্রিয়ার স্মৃতি রোমন্থন এ যখন মন উচাটন ঠিক তখন
কিছু অচেনা মানুষের আদর, স্নেহ টাকে করি অবহেলায় নির্যাতন,
যখন সামনে পড়ে থাকা অফুরন্ত সময়, যাতে শুধুই শুন্যতার মৌন নিমন্ত্রণ…
যখন আবেগি মন টা কেঁদে কেঁদে সব হিসেব নিকেশ গুলিয়ে ফেলে বিশ্বাস এর শেষ দেয়াল টা ভেঙ্গে চুরমার করে দিতে চাইছে…
যখন দিন , মাস চলে যায়,
তবু ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি ঝরে যায় ক্ষণে ক্ষণে ,
কখনও বা বোবা কান্নায় বিস্তৃত হয় ঘর দুয়ারের সব অলিগলি…।
যখন কারো মৃত্যুর অপেক্ষায় প্রহগ গুনতে থাকা ভীত মন টার সব গুলো আর্ত চিৎকার
আমাকেই শুনতে হয়…
তখন জীবন, সময়, মন… এমন ই হয়ে যায়…
কখনও কখনও কিছুই করার থাকেনা,
না থাকে কিছু বলার…
বসে বসে শুধু বুকের গভীরের শুন্যতাকে
দীর্ঘশ্বাস এর সুতো দিয়ে মেপে মেপে দেখা…
আত্মবিশ্বাস এর পারদ পড়ে থাকে তলানিতে…
নিজেকে মনে হয় চারপাশের জগত থেকে পেছনে,
সেই অরন্য বাসী প্রাগৈতিহাসিক মানুষ গুলোর মত !
নিজের ভুল গুলো কে নিজের কাছেই মনে হয় এক একটা আর্তনাদ…
কেউ কেউ থাকে আমার মত , কখনই ভুল থেকে শেখেনা…
আমাদের সান্ত্বনা কি? …
আমার জানা নেই…
হয়ত সব ই সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছে…
নিজের জীবন থেকে যা বুঝেছি,
আমার ভুল গুলোর মাশুল দিয়েই বাকি জীবন কেটে যাবে,
এটাই হয়ত অজান্তে ,
অবচেতন মনে , আমার চাওয়া ছিল,
কারন কারো কারো জীবন টা পার করার জন্য কিছু থাকা চাই,
আর কিছু না হোক,
তাঁরা অন্তত আমার মত ভুল গুলো বয়ে নিয়ে যাবেন…
আরও কয়েকটা সূর্যাস্ত দেখার অপেক্ষায়…
সৃষ্টিকর্তা যেন আমাদের ক্ষমা করেন,
এই টুকুই হোক প্রার্থনা…
কারন জীবন থেকে আমাদের আর পাওয়ার কিছুই নেই,
যদি কিছু দিতে পারি, তাই অনেক

বুধবার, ৪ মে, ২০১৬

অর্থহীন আত্মচিৎকার

অর্থহীন ক্যালিগ্রাফিতে ভরে যাচ্ছে সাদা পৃষ্ঠার ক্যানভাস সেই যে একদিন মধ্যরাতের কথাকাটিতে কেটে গেল হৃদয়- মারাত্মক আহত হল প্রাণ, সেই থেকে ভেসে বেড়াচ্ছি শূন্য হয়ে মহাশূন্যে, অনন্তকাল

রবিবার, ১ মে, ২০১৬


কাজের বুয়াঃ আপা এই নেন আপনার শাড়ি। এই শাড়ি আমি আর পরতাম না।
গৃহ কর্তিঃ কেন পরবা না? শাড়িটা অনেক দামি, আর বেশীদিন হয়নাই শাড়িটা আমি পরছি।
কাজের বুয়াঃ ঘটনা সেইটা না।
গৃহ কর্তিঃ ঘটনা তাইলে কি?
কাজের বুয়াঃ আপনার এই শাড়ি পইরা কাজ করতে ছিলাম। ভাইজান আমারে আপনি মনে কইরা ধারে কাছে ঘেঁষলই না একদম।
গৃহ কর্তিঃ কি????? এত্ত বড় কথা!!!!!!!!!
কাজের বুয়াঃ আরে রাখেন, কথাত এখনও শেষই হইল না। আমি যখন এই শাড়ি পইরা কাজ করতে ছিলাম, আপনাদের গাড়ির ড্রাইভার আমারে আপনি মনে কইরা জাপটাই ধরছিল।
গৃহ কর্তিঃ (থতমত খেয়ে) আচ্ছা ঠিক আছে, তোমাকে আমি নতুন শাড়ি কিনে দিবনে, কেমন!!!!!!!!!!!!

শনিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৬

ছায়াহীন এই প্রান্তরে জীবনটা বয়েই গেল তুমিহীনা পথে তোমার স্মৃতিতে জড়িয়ে তোমার আদরের ক্ষত বুকে চেপে নির্বাক পথচলা তুমি ফিরে এলে না তবু অপেক্ষা কেন ফুরলো না


জীবনের ব্যস্ততায় বাস্তবতার কাঁটাতারে...
তৃপ্তির মেঘেদের বিঁধে রক্ত হয়ে ঝরে পড়া..
আমি তবু দিশেহারা পথিকের মত তাকিয়ে থাকি
তাদের আবার ফিরে আসার অপেক্ষায়..
কোথায় সে বৃষ্টি..কোথায় সে জোছনা কোথায়...
কে করেছে আমার স্বপ্ন চুরি?
অবলীলায় কাঁচি দিয়ে কেঁটে ফেলা কাগজের মতো
জীবন থেকে কেঁটে নিয়েছে কাছের মানুষগুলো...
আজ যারা কেবল স্মৃতির পাতায় সীমাবদ্ধ..
জীবনের কাছে ছুড়ে দেয়া সব প্রশ্নের উত্তর
আমাকে দিয়েছে সময় ক্রুর হাসি হেসে ..
সব ছেড়ে কোন অরণ্যে চলে যাওয়ার ইচ্ছা জাগে তাই
ঠিক সোনালী ত্রিস্তানের সেই অরণ্যের শ্রেষ্ঠ দিনগুলোর. মতো..
হয়তো পাশে থাকবে না সোনালীর মত কোন রূপবতী
সফলতার আলো খুজতে গিয়ে প্রেমের সময় মধ্যবিত্তদের আসে না
এভাবেই তারা হেটে যায় পথে
পাশে কেউ থাকে কেউ থাকে না.......
কিন্তু আমিও তোমাদের মত একজন
আমারও ক্লান্তি বোধ হয় হাটতে হাটতে এই ব্যস্ত পথে
কে হায় জীবন বিক্রি করতে চায় জীবিকার দামে.
স্বপ্নদের মৃত্যু হয়েছে সেই কবে
একটুকরো ইচ্ছে বেঁচে থাক আমার শান্ত চিলেকোঠায়
একদিন এই ব্যস্ততা নিকোটিনের ধোয়ায় উড়িয়ে
চলে যাব..হারিয়ে যাব কোন অজানা ভুবনে..
আবার জীবন্ত হবে মুছে যাওয়া সময়..
আমার অস্তিত্বকে নীরবে নিবৃতে বন্দী করে নিব তার বৃত্তে...
নিজেকে নতুন করে ঠিক খুঁজে নিব তাদেরই মাঝে.
যারা অতীতে.স্মৃতির বাতি জ্বালিয়ে বসে আছে আমার অপেক্ষায়

শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৬

সিগারেটেও এতটা নিকোটিন নেই যতটা আছে তোমার স্মৃতিতে


যদিও আমি অপেক্ষা করি
হৃদয়ের আকাশে এক টুকরো মেঘের জন্য..
তুমি জানতেও পারবেনা তৃষ্ণার্ত
দু’চোখ প্লাবিত হয়েছে
অঝোর বর্ষণে, অকারনে,
জানতেও পারবেনা আমি
তোমায় ভালোবাসি
এখনও নিঃস্বার্থভাবে

কেন তুমি এভাবে মরুভূমির বুকে ফেলে গেলে

আজ নাকি আমার গর্ভধারিণীর চির বিদায়ের দিন কেমন সন্তান আমি যার কোলে করে আসলাম এই পৃথিবীতে তাকেই আমি... আমি কি এমনি বিষাক্ত ছিলাম যে আমাকে জম্ম দিয়েই মাত্র দুই বছর মধ্যেই চলে যেতে হলো তাকে কেমন কঠিন প্রাণ আমার তবু বেঁচে গেলাম।হয়তো জম্মই আমার আজম্ম পাপ। সবাই মায়ের মুখখানি দেখে কিন্তু আমি তো.কি আর করব আর
সবার সাথে রাগ করলেও
সৃষ্টিকর্তার
সাথে কি রাগ করে পারা যায়

বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৬

হটাৎ করে পর হয়ে গেলে

ভাঙ্গা আত্ম চিৎকারে নিজেকে লুকীয়ে রাখি আমি কান্নার প্রতিধ্বনি পিছু ছাড়ে না আমার কষ্ট সে তো এক নির্লজ্জ বন্ধু আমার হাজার বার এ মন থেকে ছুড়ে ফেলে দিলেও বার বার ফিরে আসে এ মনের মাঝে যন্ত্রণারা তো নীরব সঙ্গী আমার নির্ঘুম রাতের চাইলেও চোখের কোনে ঘুম আসতে দেয় না ওরা আমার নির্ঘুম রাত্রি যাপনে ওরা আমার বুকের ভিটায় আদিম নৃত্য করে স্বপ্ন ভাঙ্গার এক একটা বিশাল ধ্বংসাবশেষের নিচে একাকী আমি বেঁচে থাকার আপ্রাণ চেস্তায় জীবনের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছি কখনো মনে হয় আমি হেরে গেছি আবার কখনো মনে হয় না কিছু স্বপ্ন এখনো বেঁচে আছে এই বুকে .যে স্বপ্ন গুলো কে আমি প্রাণের ছোঁয়া দেব কোন একদিন. হারিয়েছি নামের এক নষ্ট বিবর্ণ অতীত অনেক অনেক দূর থেকে আমায় নিয়ে অট্ট হাসি হাসে ওদের হাসি কি যে ভয়ংকর তা হয়তো তুমি জানো না .অসহায় আমি আবারো হারিয়ে যায় একটু একটু করে বেদনার অতলে..এভাবে আর কত দিন .আর কত কান্না আর কত নির্ঘুম রাত্রি পোহালে মুক্তি দিবে এ জীবন আমায় তুমি কি বলতে পারো

I hear your voice, on the line But it doesn't stop the pain If I see you next to never how can we say forever I hear your voice, on the line But it doesn't stop the pain If I see you next to never how can we say forever

Wherever you go, whatever you do 
I will be right here, waiting for you 
Whatever it takes, or how my heart breaks 
I will be right here waiting for you
I took for granted, all The times 
That I thought would last somehow 
I hear the laughter, I taste the tears 
But I can't get near you now 
Oh can't you see it baby, 
You've got me going crazy


একসময় বৃষ্টির স্পর্শে আবেগতাড়িত হত মন।
এখন প্রায়ই শিশিরের কোমল স্পর্শে
স্পন্দিত হয় হৃদয়।
তারপর ও শূন্যতা-
কি যেন নেই, কার যেন স্পর্শের অভাব।
কবেকার মনোহর মনে আজ হেমন্তের কুয়াশার চাদর।
সেই কবে শিশির স্নাত কারো পায়ের স্পর্শ
বেধ করেছিল আমার কর্ণকুহর।
মনের স্পন্দনে-
পালিত ভালবাসা জেগে উঠেছিল
দীর্ঘ বিরতির পর।
সে সব শুধু আমার ছিল আয়োজন
ছিল মনের আত্মসমর্পণ।
মর্মর শব্দে হেমন্তের ঝরা পাতার সাথে
প্রতিদিন আমার শরীর হেঁটে যায়
গাছের মরণ পাতার সাথে হয় বন্ধুত্ব।
তবুও কেহ ফিরে নাহি চায়,

  • দীর্ঘশ্বাস ফেলে এখনও চমকে তাকাই কারও অপেক্ষায়।

শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০১৬

ঘুম পোকার মনে টিক টিক শব্দে


একদিন ফুরোবে জীবনের অসীম এই ব্যস্ততা
অশ্রুর ফোঁটাগুলো রক্ত হয়ে ঝরবে সেদিন;
তোমার চোখ থেকে আমার তপ্ত দেহে
আমি ভেসে যাবো রক্তজলের বৃষ্টিতে ।
একদিন হারাবে আঁধারের নীলিমায়
অজানার পথ ধরে চলে যাবে দূরে কোথাও
অরণ্যের দীর্ঘশ্বাস কান পেতে শুনলেও
বুঝবেনা পুড়ে যাওয়া বৃক্ষের মর্মজ্বালা ।
একদিন হাঁটবে পথের সেই নির্জন প্রান্তরে
যেখানে মিশে আছে মুছে যাওয়া দিনগুলো
একাকিত্বের কষ্টানুভবে আর্তনাদ করলেও
সঙ্গী হবেনা একটি পুরনো স্মৃতিও ।
একদিন খুঁজবে হারানো সে ঠিকানা
হৃদয়ের আরশীতে দেখবে সেই প্রতিচ্ছবি
তৃষ্ণার্ত চোখে শত হাহাকার উঠলেও
ভাঙবেনা অভিমানের এই কঠিন দেয়াল

বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৬

শেষটা আসলে কোথায়?



আজকাল রাত্রির ডাক শোনার জন্য কান খাড়া হয়ে থাকে
ক্ষুধার অস্তিরতা নিয়ে পাশে জেগে থাকে একটা কুকুর
তখন বেশুমার ভয়ে একটা ছায়া কঙ্কাল এসে নাড়া দিয়ে দেখে নেয়
আমি নিঃশ্বাসে আছি কিনা।
নিঃশ্বাসে না থাকলে সে টের পায় মরে গেছে অন্ধকারের ভ্রূণ।
শত চেষ্টায়ও উঠে দাঁড়াবার শক্তি পাই না
খামচি দিয়ে মাটিকে বিছানা ভেবেই শুয়ে থাকি।
তখন চরাচরের স্তব্ধতা নেমে আসে কানের ভেতর-
দেখি স্বপ্নের ঘৌড়দৌড়ে সাম্রাজ্যবাদ বাজি ধরে অনেকেই জিতে যাচ্ছে
অনেকেই প্রতিবিম্ব থেকে বের করে নিচ্ছে নিজেকে
অথচ আমি কেবল শুয়ে নিঃশ্বাসের প্রতীক্ষায়...
তবে কি আমি মৃত রাত্রির মতো স্থির বয়সী মানুষ?

মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৬


দীর্ঘ নদীর মতো তোমার কথাগুলোর সূত্র
আমাকে এক জগৎ হতে অন্য এক জগতে
নিয়ে যায়.... মস্তিষ্কে ধারণ ক্ষমতা বাড়িয়ে
আমি সূত্রধরের মতো এগুতে থাকি
কখনো কখনো ঘৃণার একটি বাতাস
আমার লোমকূপ স্পর্শ করে...আমি টের পাই
অথচ অজানা এক মন্ত্রশহর আমাকে স্বাগত জানায়...
আমি হাঁটি পথে অপথে তারহীন বেহালার ন্যায়

শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৬

ক্ষণিকের তরে


ক্ষণিকের তরে আসিয়াছি, তবু রেখে যেতে চাই কিছু স্মৃতি ..কোলাহল যেন অতৃপ্ত এক কবর নিৎসঙ্গ একাকী পথের
সে বিচ্ছিন্ন দীপে
একটি ভাঙা সাকো হয়ে দাড়িয়ে আমি,
যেন তারই চির আঁধার আমারই ভূমন্ডল
আর বৃক্ষ উজার,
নি:স্ব বনাঞ্চল - ভিতরের কোলাহল যেন অতৃপ্ত এক কবর
যার মাটি খুরে খুরে বের হচ্ছে
পিপীলিকা,
হারানো দিন,হারানো
গান,হারানো বটের ছায়া।
বুকের ভিতর নদীর শব্দ
আর ছলাৎ ছলাৎ ঢেউয়ের বাদ্য
চারদিক শুধু গহন রাত্রি তার বেদনে,
তাতেই শূন্যতায় এ র্দীঘশ্বাস,এ পদধধনি

মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৬

কিছু "স্মৃতি" এমন হয় যা একটা মানুষকে জীবনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সাহায্য না করলেও তাঁর এগিয়ে থাকা জীবনকে থামিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৬

একটি পাখি, পৃথিবীর অগণন মৃত্যুরাশি চিনে নিয়ে ফিরে আসে নীড়ে । আর তুমি ? আমার অপরাজিতা সূর্যকে চেন তুমি ? জানো মেঘহীন শ্রাবণীর উৎস ? অথবা রক্তকমল কেন কৃষ্ণচূড়া নয় ? কখনও ছুয়েছ অদৃশ্য কুহেলিকা নরম দুহাতে ? গোপনে গোপনে কত পাপ করেছে সঞ্চয়, এই মহান পৃথিবী; চেয়েছো জানিতে ? চাওনি ;.... তুমি;.... কখনও;.... আমায় জেনে নিয়ে, সমস্ত জানার আকাঙক্ষা ফেলেছ হারায়ে তুমি....। আমারে নিয়েছ চিনে , এই ভেবে- সমগ্র বিশ্ব চেনা .... হয়েছে তোমার ; এ এক সহজ বিস্ময়! তবু যখন আবার ভোর হয় ভাবো তুমি; “রাত্রি হলেই ভালো” রাতের তিমিরে যখন প্রেম জ্বালে তার নিজস্ব আলো সে আলোয় পৃথিবীর কেউ কারো মুখ চিনে নিতে পারে না। সে তবু চিনে লয়, তার অভীষ্ট হৃদয়। অসীম নিস্তব্ধতার মাঝে জেগে ওঠে প্রেমের অলৌকিক ভাষা। সে ভাষায় ঘুমে বিভোর পৃথিবীর কয়না কথা কেউ কেবল নিঃসঙ্গ নীল নদীর পবিত্র ঢেউ একা পথ চলে। আর; তার তীরে বসে আমাদের অশরীরী আত্না তারা গোনে ধ্রুব আকাশের । ...............শুনি অস্পস্ট তারারা অচেনা ভাষায় কথা কয় কেউ আর শোনে না তা আমরা শুনি – মৃত পাতাগুলি শান্তিতে মাটির বুকে ঝরে পরে অত:পর শব্দহীন জগতে রহস্যময় শব্দ সৃষ্টি করে আমাদের শরীর ক্লান্ত হলে, অপরের চোখে যুগল ছবি আঁকি যতক্ষন .. না .. ভোর আসে পূর্বাকাশ লাল হতে শুরু করলে যত দূরে সরে যাও তুমি ততই নিকটে আসো প্রকৃতির খেয়ালে । একটি তারা হতে অপর একটি তারা কত আর যেতে পারে দূরে? একটি জীবন মৃত হয় জন্ম লয় নতুন এক হৃদয় যদিও শরীর ঝরে যায় শীতে তবু স্বপনেরা কি মৃত হয় ? কিংবা প্রণয় ???



আমার প্রেম আমি লুকিয়ে রেখেছি
মুক্তার ন্যায় ঝিনুকের মধ্যখানে
নিরব রাতের নিঝুমতায়
আমার প্রেম আমি লুকিয়ে রেখেছি
চৌদ্দ কোটি মানুষের চোখের তারায়
বট বৃক্ষ আর শিমুলের ছায়ায়
জীবন তৃষ্ণার বালুচরে
সকল বেদনা আর সুখের মাঝে
আমার প্রেম আমি লুকিয়ে রেখেছি
আমার বিশুদ্ধ সততার মাঝে।
অসহায় বিপদগ্রস্থ মানুষের জীবন যন্ত্রনায়
আত্মার বিমুদ্ধ হাহাকারে
আমি উন্মোচিত করেছি আমার
প্রতিদিনকার সকল ভালবাসা।
যদিও আমি তারার দেশে
নক্ষত্রের আলোয় পুড়ে
ছাই হয়ে গেছি অনেক আগেই
তবুুও আমার প্রেম আমি লুকিয়ে রেখেছি
হৃদপিন্ডের কৈশিক জালিকার কাচাকাছি।তবু থাকব একা চিরকাল
দুঃখের কথা শুনতে ডাকব না কোনকাল।

শনিবার, ২ এপ্রিল, ২০১৬





Love and death are 2 un-invited guests
When will they come nobody knows
But both have similar effects
One takes the heart
&
Other takes its beats.

শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

অপেক্ষার ছায়া গুলো দীর্ঘ হতে হতে এক সময় প্রায় মিলিয়ে যাবার পূর্বক্ষণে দৃশ্যমান হয়ে ওঠো তুমি।আসল তুমির স্পষ্টতায় ছায়ারা অস্পস্ট হয়ে দূরে চলে যায়।জোনাকজ্বলা রাতের প্রতিক্ষায় কত যে স্বপ্ন বুনি। স্বপ্নে এসে যায় একটি গ্রাম, যে গ্রামের নাম আশা। কুয়াশার মাঝে হেঁটে চলা এক নারী, যার দ্যুতিতে কুয়াশা সরে দাঁড়ায় দুদিকে পথ করে। শিশিরের কনা গুলো পকেটে নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ দুহাত প্রসারিত করে বলে, দেখো তো কি এনেছি তোমার জন্য? পরম আদরে হাত খুলে দেই। দু হাত বোঝাই রঙ বেরঙের ভালোবাসা সিক্ত করে আমায়। যেন আমি রংহীন জল, পাল্টে যায় আমার রঙ প্রতি মুহূর্তে।এমনও তো হয়েছে, প্লাট ফর্মে বসেই আছি, দিন রাত। ঢং ঢং শব্দের পর শব্দে ট্রেন আসে যায়, নির্দিষ্ট ট্রেন আসেই না আর। তবুও অপেক্ষারা ক্লান্ত হয়না কখনো, ক্লান্তিরা ক্লান্ত হয়ে ফিরে যায়। অপেক্ষার নামযে স্বপ্ন। যে স্বপ্ন শক্তি যোগায়, বেঁচে থাকার, আশার আশা হয়ে।এক প্রস্থ কাপড়ের ছিন্ন শরীর হাজার ঝড়েও টলবে না জানি আমি। জীবনের সুন্দর এবং কঠিনতম দিনগুলো হাতে হাত রেখে জড়াজড়ি করে অতিক্রম করতে চাই দুজনে। এসো ঝড়ে ঝাঁপ দেই, হোক সে ঝড় যতই বিপদসংকুল। ইচ্ছে খুন হয়ে গিয়েছিজানবাজেরহাতে। কত আনন্দের এই মৃত্যু।আজকাল মিস করা হয়না তোমাকে, প্রতিটি নিঃশ্বাসেই যে তুমি, মিস করাকেই যে মিস করি এখন।

I

I

শুক্রবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

কখনো তুমি একটু ছুয়ে দিলে,

অনুভব টুকু রাখব বুকে তুলে,

এই হ্যদয় সুধু স্বপ্ন বুনে যায় । বেঁচে আছি যেনো তোমারি অবহেলায়

https://mobile.facebook.com/messages/read/?tid=mid.1446750763774%3A406730294b0bbe3726&refid=11#fua

 মাঝে মাঝে অস্থির দুঃস্বপ্ন হয়ে তাড়া করে আমার অব্যক্ত অনুভুতি গুলো.একাকার হয়ে সব ভাষা.বাক্য, শব্দ, আর বর্নমালায় অন্তহীন সংশয়, এই বোধ কি হারিয়ে যাবে ? অবেলায়... কালের গভীর অন্ধকারে সীমাশূন্য-অনিয়ন্ত্রিত ভালোবাসা..
লক্ষ লক্ষ অনুভূতি..
হাজার হাজার ভাবনা..
শত শত স্মৃতি..
সবই একজনকে ঘিরে..
ভাবতেই অবাক লাগে..অবাক হবার পর ভালোও লাগে..
কিন্তু সেই একজন যদি খুব সহজে সব কিছু মুছে দিয়ে চলে যায়. আমি দুঃখ পাই ঠিকি কিন্তু তা প্রকাশ করার ভাষা আমার নেই। আমার যদি দুঃখ প্রকাশ করার মত ভাষা থাকত তা হলে সবাই জানত আমার এই ইট পাথরের প্রতিটা খাজে খাজে কত কস্ট এবং না বলা কথা জমা আছে।আর সেই কস্টের স্মৃতি বুকে নিয়ে আমি কিভাবে পাষানসম হৃদয় নিয়ে দাড়িয়ে আছি।তোমরা শুনে হয়ত ভাব্বে আমি হচ্ছি জড় বস্তু আমার আবার কস্ট কিসের?আমার তো সেই অনুভুতি নেই।কিন্তু কে বলেছে যে আমার অনুভুতি নেই আমি তো আরো বলব যে আমার অনুভুতি বুঝার মত মনটাই নেই
https://mobile.facebook.com/messages/read/?tid=mid.1446750763774%3A406730294b0bbe3726&refid=11#fua